Fascination About পুরনো ড্রাগন ফল গাছের যত্ন

৭. ক্ষতিকর পোকামাকড় ধ্বংস করতে টবে হলুদ গুড়ো অথবা নীমখোল ব্যাবহার করবেন।

হার্টের যত্নে এবং সুস্থ্য ধরে রাখতে ড্রাগন ফল বেশ কার্যকারী। ড্রাগন ফলে থাকা বিভিন্ন রকম উপকারি উপাদানের মধ্যে রয়েছে ওমেগা-৩ এবং ওমেগা-৯ । ওমেগা-৩ এবং ৯ আমাদের হার্টের জন্য খুবই উপকারক। তাই হার্টে সুস্থ্য রাখতে ও ভালোভাবে জীবন-যাপন করতে ড্রাগন ফল দ্ধারা উপকৃত হওয়া সম্ভব। ড্রাগন ফল খাওয়ার মাধ্যমে হার্টের অসুস্থ্যতার ঝুঁকি কমে যায়। এছাড়া এটি আমাদের মানসিক চাপ কমাতেও বেশ ভালো ভূমিকা রাখে।

২-০.৪৫ মিলিগ্রাম, ভিটামিন সি ৪-২৫ মিলিগ্রাম, ক্যারোটিন ও রিবোফ্লাভিন থাকে খুব অল্প। লাল শাঁসের ড্রাগন ফলে ভিটামিন সি থাকে বেশি। ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য ভাতের পরিবর্তে এ ফল উত্তম। তাইওয়ানের ডাক্তাররা ডায়াবেটিক রোগীদের ভাতের বদলে এ ফল খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। এমনকি এ ফল রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায় ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। এ ফলের শাঁস পিচ্ছিল হওয়ায় তা কেষ্ঠ্যকাঠিন্যও দূর করে।

ফল সংগ্রহ: ড্রাগন ফলের কাটিং বা চারা রোপণের এক থেকে দেড় বছর বয়সেই এর ফল সংগ্রহ করা যায়। গাছে ফুল ফোটার ৩৫-৪০ দিনের মধ্যে ফল পরিপক্ক হয়। তখন ফল সংগ্রহ করে খাওয়া যায়। প্রতি কেজি ফল বাজারে ৩০০-৪০০ টাকা ধরে বিক্রি হয়। একবার গাছ লাগালে প্রায় ২০ বছর এর ফল পাওয়া যায়।

রাজনীতিমুক্ত ক্যাম্পাসের নিশ্চয়তা পেলে ক্লাসে ফিরবেন শিক্ষার্থীরা

গোলাপ গাছ প্রতিস্থাপনের উপযুক্ত সময়:

গর্তপ্রতি সারের মাত্রা ও সার ব্যবস্থাপনা ড্রাগন ফলের চারা রোপণের জন্য ২০-৩০ দিন আগে প্রতি গর্তে ৪০ কেজি পচা গোবর, ৫০ গ্রাম ইউরিয়া, টিএসপি ও এমপি ১০০ গ্রাম করে এবং জিপসাম, বোরাক্স ও জিঙ্ক সালফেট ১০ গ্রাম করে দিয়ে গর্তের মাটি ওপরে-নিচে ভালোভাবে মিশিয়ে রেখে দিতে হবে। সার দেওয়ার ২০ থেকে ৩০ দিন পর গাছ লাগানো যাবে। এর পর প্রতিবছরে গাছের জন্য ৪০ কেজি পচা গোবর ঠিক রেখে ইউরিয়া ৫০ গ্রাম, টিএসপি ও এমপি ১০০ গ্রাম করে এবং জিপসাম, বোরাক্স ও জিঙ্ক সালফেট ১০ গ্রাম করে বৃদ্ধিহারে প্রয়োগ করতে হবে। ক্যাকটাস গোত্রের গাছ বিধায় বছরের যেকোনো সময়ই লাগানো যায়; তবে এপ্রিল-সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যে website লাগানো ভালো। কাটিং করা কলমপ্রতি গর্তে ৪-৫টি করে লাগানো হয়। পিলারের চারদিকে কাটিং করা কলম চারা লাগিয়ে পিলারের সঙ্গে বেঁধে দেওয়া হয়। এ ছাড়া ওপরের দিকে ছোট মোটর গাড়ির (মাইক্রোবাস, প্রাইভেটকার) চাকা বাঁশের চাগারের মধ্যে সেট করে খুব সহজেই এ গাছের শাখাগুলোকে বাড়তে দেওয়া যায়। দুই খুঁটি পুঁতে মোটা তারের ওপরে জাংলার মতো তৈরি করে গাছ জাংলায় তুলে চাষ করা হয়।

সারা বছর টবে গোলাপ গাছের যত্ন কি ভাবে করবেন

ড্রাগন ফলের কাটিং চারা রোপনের ১ বছর থেকে ১৮ মাস বয়সে ফল সংগ্রহ করা যায়। গাছে ফুল ফোঁটার মাত্র ৩৫-৪০ দিনের মধ্যেই ফল খাওয়ার উপযুক্ত হয়।

হলুদ পাতা : ম্যাগনেসিয়ামের এর অভাবে মানি প্ল্যান্ট গাছের পাতায় হালকা হলুদ, পাতায় গাড় দাগ সৃষ্টি হয়।

মা হচ্ছেন ঐশ্বর্য? সত্যি চেপে রেখে বচ্চনবধূ চালিয়ে যান এই কাজ

বালাই ব্যবস্খাপনা : নতুন আসা এ ফলের গাছে তেমন কোনো রোগ ও পোকার আক্রমণ লক্ষ করা যয়নি। তবে কখনো কখনো শিকড় পচা, কাণ্ড ও গোড়া পচা রোগে গাছ আক্রান্ত হয়।

ছাদে বাগান সৃষ্টি করে তা থেকে সুফল আহরণ করার প্রবণতা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। স্বাস্থ্য সচেতনতা ও নিরাপদ ফল সবজি প্রাপ্তি সুবিধা নিশ্চিত করণে অনেকেই ছাদে বাগান তৈরি অনুপ্রেরণা পাচ্ছে। বয়স্ক নর-নারী অবসর বিনোদনের প্রয়োজনে ছাদ বাগান সৃষ্টিতে অনেকে আগ্রহী হয়। স্কুল-কলেজের ছাত্রছাত্রীরা ছাদ বাগান করে গাছপালার সংস্পর্শে এসে বিচিত্র আনন্দের স্বাদ গ্রহণ করে। অনেক বৃক্ষ প্রেমিক পরিকল্পিতভাবে নিজ হাতে ছাদে বাগান করে সৃষ্টির আনন্দ ও গাছপালার প্রতি ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ ঘটাচ্ছেন। একটা সুন্দর ছাদ বাগান দিতে পারে পরিচ্ছন্ন পরিবেশ ও সারা বছর ধরে পরিবারের চাহিদামতো নিরাপদ ফল-সবজি।

আরো পড়ুনঃ জলপাই, রসুন ও মরিচের ঝাল আচার 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *